
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র for PC
Arefin Khaled
Unduh মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র di PC Dengan Emulator GameLoop
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র di PC
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র, berasal dari pengembang Arefin Khaled, berjalan di sistem Android di masa lalu.
Sekarang, Anda dapat memainkan মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র di PC dengan GameLoop dengan lancar.
Unduh di perpustakaan GameLoop atau hasil pencarian. Tidak ada lagi memperhatikan baterai atau panggilan frustasi pada waktu yang salah lagi.
Nikmati saja মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র PC di layar besar secara gratis!
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র Pengantar
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (১৯০৮-১৯৫৬) কথাসাহিত্যিক। ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দের ২৯ মে পিতার কর্মস্থল বিহারের সাঁওতাল সাঁওতাল পরগনার শহরে শহরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল ঢাকা জেলার বিক্রমপুরের নিকট মালবদিয়া গ্রামে। পিতা হরিহর বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানের গ্রাজুয়েট। তিনি সেটেলমেন্ট বিভাগে চাকরি করতেন এবং শেষজীবনে ডেপুটি ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকৃত নাম প্রবোধকুমার, ‘মানিক’ তাঁর ডাকনাম। পিতার চাকরিসূত্রে মানিককে দুমকা, আড়া, সাসারাম, কলকাতা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বারাসাত, টাঙ্গাইল ও মেদিনীপুরের নানা নানা স্কুলে প্রাথমিক ও ও মাধ্যমিক গ্রহণ গ্রহণ গ্রহণ করতে হয়। শেষপর্যন্ত তিনি মেদিনীপুর জেলা স্কুল থেকে ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে খ্রিস্টাব্দে এন্ট্রান্স পাস।। পরে বাঁকুড়া ওয়েসলিয়ন মিশন কলেজ থেকে আইএসসি (১৯২৮) পাস করে তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে বিএসসি-তে ভর্তি (১৯২৮) হন, কিন্তু পাঠ অসমাপ্ত অসমাপ্ত রেখেই পেশাগত জীবনে প্রবেশ করেন।। ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে স্থাপন করা থেকে ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত পর্যন্ত তিনি সহোদরের সঙ্গে যৌথভাবে ‘উদয়াচল প্রিন্টিং প্রিন্টিং অ্যান্ড পাবলিশিং হাউস হাউস’ ’।। একইসঙ্গে তিনি বঙ্গশ্রী (১৯৩৭-৩৯) পত্রিকার সহকারী সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন। এছাড়া কিছুদিন তিনি ভারত সরকারের ন্যাশনাল ওয়ার ফ্রন্টের ফ্রন্টের প্রভিন্সিয়াল অরগানাইজার এবং বেঙ্গল দপ্তরে প্রচার সহকারী সহকারী পদেও পদেও ছিলেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন ত্রিশোত্তর বাংলা কথাসাহিত্যের একজন শক্তিমান লেখক। স্নাতক ১৯২৮ অধ্যয়নের সময় বিচিত্রা পত্রিকায় তাঁর প্রথম প্রথম (((১৯২৮) প্রকাশিত হলে পাঠক পাঠক মহলে মহলে আলোড়নের হয়।। পরে নিষ্ঠা ও অধ্যবসায়ের ফলে অতি অল্প সময়ের সময়ের মধ্যেই একজন প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠিত লেখকের মর্যাদা লাভ করেন। বিশ শতকের তিরিশের দশকে রবীন্দ্রনাথ-শরৎচন্দ্র ধারার বিরোধিতা বিরোধিতা করে কল্লোল কল্লোল আবির্ভাব ঘটে, সেই গোষ্ঠীর লেখক হিসেবে হিসেবে মানিকের স্বতন্ত্র পরিচয় পরিচয় গড়ে ওঠে। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় জীবনের প্রথম পর্বে মনোবিজ্ঞানী ফ্রয়েড, ইয়ুং, অ্যাডলার প্রমুখ দ্বারা প্রভাবিত হলেও পরবর্তী পরবর্তী সময়ে তিনি তিনি মার্কসবাদে দীক্ষা নেন। ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি কমিউনিস্ট পার্টির সক্রিয় সদস্য হন হন এবং এই দলের দলের কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ফ্যাসিবাদবিরোধী লেখক ও শিল্পী সঙ্ঘের সঙ্গে তিনি জড়িত ছিলেন। সাহিত্যের মাধ্যমে মার্ক্সের শ্রেণিসংগ্রামতত্ত্বের বিশ্লেষণ এবং মানুষের মনোরহস্যের মনোরহস্যের জটিলতা তিনি তিনি ছিলেন একজন দক্ষশিল্পী। শহরের পাশাপাশি গ্রামজীবনের দ্বন্দ্বসঙ্কুল পটভূমিও তাঁর উপন্যাস ও ও গল্পে গুরুত্ব।। অর্ধশতাধিক উপন্যাস ও দুশো চবিবশটি গল্প তিনি রচনা করেছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি গন্থ: উপন্যাস জননী (১৯৩৫), দিবারাত্রির কাব্য (১৯৩৫), পদ্মানদীর মাঝি (১৯৩৬), পুতুলনাচের ইতিকথা (১৯৩৬), শহরতলী (১৯৪০-৪১), চিহ্ন (১৯৪৭), চতুষ্কোণ (১৯৪৭), চতুষ্কোণ (১৯৪৮), সার্বজনীন (১৯৫২) , আরোগ্য (১৯৫৩) প্রভৃতি; আর ছোটগল্প অতসী মামী ও অন্যান্য গল্প (১৯৩৫), প্রাগৈতিহাসিক (১৯৩৭), সরীসৃপ (১৯৩৯), সমুদ্রের স্বাদ (১৯৪৩), হলুদ পোড়া (১৯৪৫), আজ কাল পরশুর ১৯৪৬ (১৯৪৬), মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গল্প (১৯৫০), ফেরিওয়ালা), ফেরিওয়ালা (১৯৫৩) ইত্যাদি। পদ্মানদীর মাঝি ও পুতুলনাচের ইতিকথা উপন্যাস দুটি তাঁর বিখ্যাত রচনা। এ দুটির মাধ্যমেই তিনি সর্বাধিক জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। পদ্মানদীর মাঝি চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছে। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর রচনায় মানুষের অন্তর্জীবন ও মনোলোক মনোলোক বিশ্লেষণে শক্তিমত্তার পরিচয় দিয়েছেন। তাঁর প্রথম দিকের রচনায় নিপুণভাবে বিশ্লেষিত হয়েছে মানুষের মানুষের অবচেতন মনের নিগূঢ় রহস্য। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও পঞ্চাশের মন্বন্তর পরবর্তী রচনায় তাঁর তাঁর সমাজতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি ফুটে উঠেছে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা নাগরিক জীবনকে কীভাবে প্রভাবিত প্রভাবিত করে তার নিখুঁত চিত্র অঙ্কিত হয়েছে তাঁর তাঁর এ এ রচনায়। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে চরম দারিদ্রে্যর সম্মুখীন হয়েছেন, তা সত্ত্বেও তিনি সাহিত্যচর্চাকেই পেশা হিসেবে অাঁকড়ে অাঁকড়ে।। এক সময় তাই পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাঁর জন্য সাহিত্যিক সাহিত্যিক বৃত্তির ব্যবস্থা।। এসব কারণে দারিদ্র্য মানুষের স্বভাবে কী পরিবর্তন আনে, বিশেষত যৌনাকাঙ্ক্ষার সঙ্গে উদরপূর্তি কী সমস্যার সৃষ্টি সৃষ্টি করে তার একটি একটি অঙ্কিত অঙ্কিত হয়েছে হয়েছে হয়েছে হয়েছে তাঁর পদ্মানদীর মাঝি মাঝি।। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সঙ্গেও জড়িত ছিলেন। তিনি পূর্ববঙ্গ প্রগতি লেখক ও শিল্পী সঙ্ঘের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় তিনি কলকাতার টালিগঞ্জ টালিগঞ্জ অঞ্চলে ও মৈত্রী মৈত্রী স্থাপনের প্রয়াসে সক্রিয় ছিলেন। ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দের ৩ ডিসেম্বর কলকাতায় তাঁর মৃত্যু।
Tag
Books-&Informasi
Pengembang
Arefin Khaled
Versi Terbaru
1.3
Terakhir Diperbarui
2023-03-20
Kategori
Books-reference
Tersedia di
Google Play
Menampilkan lebih banyak
Cara memainkan মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র dengan GameLoop di PC
1. Download GameLoop dari situs resminya, lalu jalankan file exe untuk menginstal GameLoop.
2. Buka GameLoop dan cari “মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র”, temukan মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র di hasil pencarian dan klik “Install”.
3. Nikmati bermain মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র di GameLoop.
Minimum requirements
OS
Windows 8.1 64-bit or Windows 10 64-bit
GPU
GTX 1050
CPU
i3-8300
Memory
8GB RAM
Storage
1GB available space
Recommended requirements
OS
Windows 8.1 64-bit or Windows 10 64-bit
GPU
GTX 1050
CPU
i3-9320
Memory
16GB RAM
Storage
1GB available space